শনিবার, ১৪ মে, ২০১১

অনুরোধ, শিক্ষা, স্বীকৃতি ও শততম পোস্ট

প্রথমেই আমার একমাত্র প্রভুর প্রতি অনুরোধ রইল, তিনি যেন আমাকে তার প্রতি আরো বিশ্বাস ও ভক্তি দেন।
এটি এই বল্গের শততম পোস্ট; ভাবতে ভালো লাগছে এটা ভেবে যে মেঘে মেঘে কম বেলা হল না!!
আর তার থেকে বেশী ভালো লাগছে, আজ একটি অন্তরস্থলের আনন্দ নিয়ে লিখতে বসেছি, হয়ত পুরো অন্তরস্থল জুড়ে আনন্দটি না; কিন্তু অনেকটা জুড়ে।

জীবনের দীর্ঘতম চ্যাট করলাম গতকাল, আজও হয়েছে কিছুটা। সব চ্যাটের মত অহেতুক আর নিস্ফল নয় এটি। এর মাধ্যমে সম্পাদিত হয়েছে ছোট কিন্তু জনগুরুত্বপূর্ণ একটি সমস্যার। কর্মজীবনের এটি আমার একটি গুরুত্ত্বপূর্ণ প্রাপ্তি। একটি উল্লেখযোগ্য শিক্ষা; পাশাপাশি হতে পারে একটি ছোট্ট স্বীকৃতি।

প্রভুকে ধন্যবাদ, একটি সুন্দর পরিবেশ করে দেবার জন্য কাজটি আমাকে দিয়ে সম্পাদিত করবার জন্য। আমার আধিকারিক আমাকে উৎসাহ দিয়েছেন তার মূল্যবান সয় থেকে সময় বের করে। আমি মুখে কিছু বলতে পারি না, কিন্তু অন্তরের অন্তরস্থল থেকে তার প্রতি আমার সতেজ শুভকামনা থাকবে সবসময়।
প্রভু, তুমি আমাকে কাজের সুযোগ দিও, পুরস্কার দিবার প্রয়োজন নেই। আমি তো তোমারই অনুগ্রহে বন্দী।

কোন মন্তব্য নেই: