মঙ্গলবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১১

চরম ফালতু দিন পার করলাম, না কী এটা শুরু?

দিনটি যে কিভাবে গেল; একটুও ভালো লাগা অনুভূতি নেই। সকালে ঘুম থেকে উঠা দিয়ে শুরু করে। সারাদিন সিকিমুঠো খেয়ে কাটালাম। রৌদ্রজ্জ্বল সুন্দর দিনটাতে ঈশ্বর আমাকে ছাতা মাথায় দেয়া স্বত্ত্বেও কুকুরের থেকে খারাপ ভাবে ভিজালো।অফিসে সকাল থেকে কাজ শুরু করে রাত ১০ টা পর্যন্ত কাজ করা স্বত্ত্বেও কোন কাজে কোন সথলতা পেলাম না। এরকম অনেকদিন হয় না। আজ হল। মাথার মধ্যে ঝিনঝিন করছে, রাগও হচ্ছে সেরকম। পুরো ফালতু দিন। আগামীকালের কথা মাথায় আসলে আরো রাগ হচ্ছে। আমার খুব ভালো করে জানা আছে, আজকের বিথলতার চাপ আগামীকাল আরো বেশী ভোগাবে। একটা কড়া ঘুমের দরকার। রাত ৩ টা পর্যন্ত হোম, ষজ্ঞ, আরোধনা করলেও উনি আমাকে ধরা দিতে চান না। মাথা খুবই খারাপ। চেচাতেইচ্ছা হচ্ছে। এরকম দিনে বল্গ লৈখার মতন অবস্থা না, কিন্তু এরকম একটি দুস্প্রাপ্য দিনকে লিখে না রাখলে কি করে হয়। কেউ কি আর কী এর পার্থক্য জানলে, মন্তব্য তে লিখে দিয়েন।।।।।।।।। বি:দ্র: হয়ত বিশ্বাস করবেন না, পোস্টটি দিতে এত বেগ পেতে হল; কোন দিন ব্লগে লেখার পর পোস্ট দিতে যেয়ে এত কষ্ট হয় নি।

শনিবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০১১

Eid Duty

ঈদের দিন গুলোতে অফিসে দায়িত্ত্ব থাকে। ভালোই লাগে এ সময় টাতে। এমনিতেই ঈদের ছুটিতে বাড়ীতে যাওয়াটা খুব ই কষ্টের কাজ যাতায়াত সমস্যার কারণে।আর ঈদের সময়টাই তো ঢাকা কে উপভোগ করবার একমাত্র সময়(যদিও আমি কখনও সেভাবে করি না)। অফিসে এসেও খুবই ভালো লাগে। একটি অন্যরকম অফিসের আস্বাদ পাওয়া যায়। সালাম দেবার ঝামেলা থাকে না; ভীত সন্ত্রস্ত হবার ও দরকার হয় না। কাজ বলতে তেমন কিছুই থাকে না। বেশীর ভাগ সময়টা কেটে যায় টেলিভিশনের ঈদের অনুষ্টান দেখে। তবে একটা সমস্যা রয়েছে- বাস পাওয়া নিয়ে। বাস পেয়ে গেলে খুব বেশী সময় লাগে না বাসায় যেতে, কিন্তু সেটাকে পাওয়াটাই সমস্যা। এখন ডিউটিতেই আছি; কি আর করি! সময়টা কাটানোর চেষ্টা করছি। আমার আবার ঘুমের খুব প্রাদুর্ভাব। ভদ্রলোক আমাকে খুবই এড়িয়ে চলে। উনি বিশ্বাস করে না যে উনাকে আমি খুব একটা পছন্দ না করলেও এই সময়টাতে করে থাকি।