tag:blogger.com,1999:blog-74923177054703927212024-03-06T12:42:55.689+06:00Around The PAULPaul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.comBlogger124125tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-39297531548095996092013-02-09T12:10:00.002+06:002013-02-09T12:10:36.768+06:00চানক্য বচন<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<span style="background-color: white; color: grey; font-family: 'lucida grande', tahoma, verdana, arial, sans-serif; font-size: 11px; line-height: 14px;">15 GREAT THOUGHTS BY CHANAKYA: >> A MUST READ FOR ALL <<</span><br style="background-color: white; color: grey; font-family: 'lucida grande', tahoma, verdana, arial, sans-serif; font-size: 11px; line-height: 14px;" /><br style="background-color: white; color: grey; font-family: 'lucida grande', tahoma, verdana, arial, sans-serif; font-size: 11px; line-height: 14px;" /><span style="background-color: white; color: grey; font-family: 'lucida grande', tahoma, verdana, arial, sans-serif; font-size: 11px; line-height: 14px;">1) "Learn from the mistakes of others... you can't live long enough to make them all yourselves!!"</span><br style="background-color: white; color: grey; font-family: 'lucida grande', tahoma, verdana, arial, sans-serif; font-size: 11px; line-height: 14px;" /><br style="background-color: white; color: grey; font-family: 'lucida grande', tahoma, verdana, arial, sans-serif; font-size: 11px; line-height: 14px;" /><span style="background-color: white; color: grey; font-family: 'lucida grande', tahoma, verdana, arial, sans-serif; font-size: 11px; line-height: 14px;">2</span><span class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: grey; display: inline; font-family: 'lucida grande', tahoma, verdana, arial, sans-serif; font-size: 11px; line-height: 14px;">)"A person should not be too honest. Straight trees are cut first and Honest people are screwed first."<br /><br />3)"Even if a snake is not poisonous, it should pretend to be venomous."<br /><br />4)"There is some self-interest behind every friendship. There is no friendship without self-interests. This is a bitter truth."<br /><br /><br />5)" Before you start some work, always ask yourself three questions - Why am I doing it, What the results might be and Will I be successful. Only when you think deeply and find satisfactory answers to these questions, go ahead."<br /><br /><br />6)"As soon as the fear approaches near, attack and destroy it."<br /><br /><br />7)"The world's biggest power is the youth and beauty of a woman."<br /><br /><br />8)"Once you start a working on something, don't be afraid of failure and don't abandon it. People who work sincerely are the happiest."<br /><br /><br />9)"The fragrance of flowers spreads only in the direction of the wind. But the goodness of a person spreads in all direction."<br /><br /><br />10)"God is not present in idols. Your feelings are your god. The soul is your temple."<br /><br /><br />11) "A man is great by deeds, not by birth."<br /><br /><br />12) "Never make friends with people who are above or below you in status. Such friendships will never give you any happiness."<br /><br /><br />13) "Treat your kid like a darling for the first five years. For the next five years, scold them. By the time they turn sixteen, treat them like a friend. Your grown up children are your best friends."<br /><br /><br />14) "Books are as useful to a stupid person as a mirror is useful to a blind person."<br /><br /><br />15) "Education is the Best Friend. An Educated Person is Respected Everywhere. Education beats the Beauty and the Youth."</span></div>
Paul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-43458515215606566902013-01-01T13:03:00.000+06:002013-01-01T13:03:41.440+06:00নতুন বছর--<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
শুভ নববর্ষ। যদিও সব বছর গুলো একই রকম হয়ে গেছে; একটি থেকে আরেকটা আলাদা করতে পারি না। <br />
প্রতি বছরই মনে মনে একটি লক্ষ্য ঠিক করে নিই, আর কোথাও পারি আর না পারি, ব্লগে নিদিষ্ঠ সংখ্যক পোস্ট দেব। গত বছরের কর্মকান্ড দেখে আমি নিজেই হতাশ। শুধু ঘুমালাম, খাইলাম, অফিসে আইলাম আর বাসায় গেলাম। কী অদ্ভুত জীবন যাপন করছি!!</div>
Paul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0Satmasjid Road, Dhaka, Bangladesh23.7459151 90.37159919999999123.7313806 90.3514292 23.7604496 90.391769199999985tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-82612261387922160492012-03-12T23:42:00.000+06:002012-03-12T23:42:06.303+06:00নতুন বন্ধু ম্যাক্স-ইনফিনিটিভগত শুক্রবার হঠাৎ করেই নিয়ে আসলাম আমার একটি প্রিয় বন্ধুকে। আর তার পর থেকেই সে আমার প্রতিদিনের সঙ্গী হয়ে গেছে। অফিসে পৌছে দেবার পর অপেক্ষা করতে থাকে বাসায় ফিরিয়ে আনবার জন্য। খুব অল্প সময়ের মধ্যই তার দুর্বার গতির মাধ্যমে আমার অসহনীয় অপেক্ষার পালাকে দূরে সরিয়ে আমার বন্ধুর মত সাহায্য করেই চলেছে। খুব উপভোগ করছি ওর সাথের সময় গুলোকে। সব সময় অপেক্ষা করি কখন ওর সাথে বাইরে বের হব।
আমার সাথে ওর বন্ধুত্ত্বটাকে সবার কাছে সমান ভাবে সমাদৃত হয়নি; সমস্যাটা আমাদের না সমস্যাটা আমাদের নিজেদের কে নিজেদের ঠকানোর।।
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgt8DjxMirJmn0MVCShxDRoKYs8AvqALTI6dRrJHzia-Xm_wAX50CAe8ytL2HOTStUVTjUZ9tQxAMB6aUfA6H1qzGCnF7ZgafbIGw1V2Y9ksnar7nuJ-Q_Y8VoLNPGV3obW_bO0rsS-gFQ/s1600/IMG0277A.jpg" imageanchor="1" style="margin-left:1em; margin-right:1em"><img border="0" height="240" width="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgt8DjxMirJmn0MVCShxDRoKYs8AvqALTI6dRrJHzia-Xm_wAX50CAe8ytL2HOTStUVTjUZ9tQxAMB6aUfA6H1qzGCnF7ZgafbIGw1V2Y9ksnar7nuJ-Q_Y8VoLNPGV3obW_bO0rsS-gFQ/s320/IMG0277A.jpg" /></a></div>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj9hAdam3xA0gU0v6n2oNTieg0P1bYQnEvTlO2-Ei3YBEOI-JW2dm_ROAIwfMmFTehWxKsBKjKrtAffmhPCESeDSMMQ8K00IEOsgPjvsTsrKrrW7j01uaYDvKsWNIlS0vYvebcGpd9cPHk/s1600/IMG0281A.jpg" imageanchor="1" style="margin-left:1em; margin-right:1em"><img border="0" height="240" width="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj9hAdam3xA0gU0v6n2oNTieg0P1bYQnEvTlO2-Ei3YBEOI-JW2dm_ROAIwfMmFTehWxKsBKjKrtAffmhPCESeDSMMQ8K00IEOsgPjvsTsrKrrW7j01uaYDvKsWNIlS0vYvebcGpd9cPHk/s320/IMG0281A.jpg" /></a></div>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhEOzsalB5cZGV8GHkjnXNGeLneznmvANVWCnZY8YUXdeTMrgZ8p2k4RnUALhleLk-XiammStCTmew38Ibifp3uaKqjy65KACNA1tMylGDdS4xF1v2mkNqG_J8KcxcH6szfcNeuIfmr0Pw/s1600/IMG0285A.jpg" imageanchor="1" style="margin-left:1em; margin-right:1em"><img border="0" height="240" width="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhEOzsalB5cZGV8GHkjnXNGeLneznmvANVWCnZY8YUXdeTMrgZ8p2k4RnUALhleLk-XiammStCTmew38Ibifp3uaKqjy65KACNA1tMylGDdS4xF1v2mkNqG_J8KcxcH6szfcNeuIfmr0Pw/s320/IMG0285A.jpg" /></a></div>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjqrH-bPp1jqIjYJ6HW0uI0rMvjokU-3XnPaZh8sPWjlz8UqCPAmC45rMh-m96zXK6x4xhS8-eFCxRvkTJa1xIPphGwznfjpwEbOY1bigNOppnKZ2wvuzWgNoHBKl7g-yZuQRPuty_JA50/s1600/IMG0286A.jpg" imageanchor="1" style="margin-left:1em; margin-right:1em"><img border="0" height="240" width="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjqrH-bPp1jqIjYJ6HW0uI0rMvjokU-3XnPaZh8sPWjlz8UqCPAmC45rMh-m96zXK6x4xhS8-eFCxRvkTJa1xIPphGwznfjpwEbOY1bigNOppnKZ2wvuzWgNoHBKl7g-yZuQRPuty_JA50/s320/IMG0286A.jpg" /></a></div>
বন্ধুটি কে, সেটা বুঝতে আর বাকী থাকবার কথা না। সে আমার ম্যাক্স-ইনফিনিটিভPaul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0House# 51/3, Rd# 12, PC Culture Housing, Mohammadpur, Dhaka23.772620626404709 90.35310745239257823.765354626404708 90.343236952392573 23.779886626404711 90.362977952392583tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-76504917373707961242012-01-21T22:22:00.004+06:002012-01-22T22:08:55.723+06:00আর্ট ফিল্ম: কাটাকুটিপ্রায়ই সিনেমা দেখে সময় কাটানোর চেষ্টা করি। কম বেশী সব রকমই দেখা পড়ে। সব গুলা য়ে বুঝতে পারি তা না; তার পরেও দেখি। তেমন কোন পছন্দ নেই বললেই চলে। এখন যেরকম পছন্দ করছি না, আগামীকাল আবার ও রকমটাই দেখতে মন চাই।<br />কাটাকুটি সিনেমা টি বেশ কয়েকদিন ধরেই পড়ে ছিল,ইচ্ছা হচ্ছিল না দেখতে; আজ আবার হঠাৎ করেই মনে হল দেখে ফেলি। সময়টা একটুও নষ্ট হয়নি বলেই আমার ধারনা। আরো অবশিষ্ঠ আছে এমন মনে হতে হতেই শেষ হয়ে গেল; সেই ফাঁকে হালকা ছোঁয়াই মন টাকে নাড়াও দিল। কোথায় আছি ; কিসের ভিতর আছি। কিছু কিছু সংলাপ মনের মধ্যে এখন বেজে চলেছে। তথাকথিত কিছু পাগলের কাছ থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে।<br />আসলে সংখাই কম হবার জন্যি আমরা তাদের কে অস্বাভাবিক মনে করি; নতুবা হয়ত বা উল্টোই হত। যারা পাগল হয় তারা কোন কিছুকে একটু বেশী ভালোবাসবার জন্যিই পাগল হয়। <br />আসলে আমরা কখনও চিন্তা করেছি, আমরা তাদেরকেই পাগল বলি যারা আমাদের মত তথাকথিত স্বাভাবিক মানুষের মত প্রতিনিয়ত নীল নকশা করতে পারে না।<br />সিনেমাটির কোন চরিত্রকে প্রধান বললে বড়ই অবিচার করা হবে।সকল চরিত্ররই নিখুঁত উপস্থাপনা গল্পটাকে বড় বেশী বাস্তব করে তুলেছিল; আর সেটা কে ত্বরান্বিত করেছে, নচিকেতার দৃশ্য সামঞ্জস্যপূর্ণ গানগুলো।Paul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-32151515512801294452012-01-20T23:14:00.000+06:002012-01-21T22:21:22.332+06:00কেপিসি, তোমার সাথে আমার দিনগুলোকর্মমুখর এখনকার দিন গুলি খুব দ্রুত শেষ হয়ে যায়, সূর্যাস্ত বেশ কয়েক বছর হল দেখা হয়নি; সূর্যের আলোকেও ভালো মত অনুভব করতে পানি না সময়ের অভাবে। তবুও মনকে তো আর আটকে রাখতে পারিনা, সে তো ছুটে বেড়ায় প্রতিনিয়ত; টেনে হিচড়ে বের করে তার মধ্য লুকিয়ে থাকা সব স্মৃতির ভান্ডার থেকে সব চিন্ময় ঘটনা গুলোকে। অনেক ঘটনা গুলো মরিচায় আচ্ছন্ন, আর কিছু কিছু ঘটনা স্বর্ণালী চাকচিক্য সহকারে মনের জানালায় উঁকি দেয়। আর যখন পরিসংখ্যানে বসি স্বর্ণালী এই স্মৃতি গুলোকে নিয়ে, একটাই পরিচয় পাই- এইতো সেদিনের সেই পাবলিক কলেজের দিন গুলি।১০ বৎসর হয়ে গেল প্রায়; কিন্তু আজও মনে হয় বেশী দিন আগের কথা নয়।<br /><br />ক্ষুদ্র এই জীবনে এখন পর্যন্ত বিভিন্ন প্রয়োজনে বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পদচারনার সুযোগ হয়েছে। তার মধ্য পাবলিক কলেজের আমার ব্যপ্তিকালটি অপেক্ষাকৃত কম সময়ের কারণ আমি কলেজে ভর্তি হয়েছিলাম একাদশ শ্রেনীতে; আর এজন্য আমার আপশোষ একটুও কম নয়!!! কেন আরো আগে তোমার কাছে যাইনি আমি, কেপিসি?<br /><br />এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলের পরই কলেজে ভর্তির জন্য ছুটাছুটি। হারাতে মন চাইছিল না ছোটবেলা থেকে একসাথে বেড়ে উঠা সব বন্ধুদের, ইচ্ছা ছিল ওদের সাথেই কোন এক কলেজে ভর্তি হব। কিন্তু আমার প্রগতিশীল ও সচেতন বাবার ইচ্ছা আমাকে এমন একটি কলেজে ভর্তি করা যেখানে আমি শুধু মাত্র একজন ভালো ছাত্র না, পাশাপাশি একজন আদর্শ মানুষ হয়ে উঠি। তিনি কখনই চাননি যে বেড়ে উঠার সেই বয়সে কোন অবস্থাতেই আমি প্রচলিত নোংরা ছাত্র রাজনীতিতে জড়াই। বিকল্পহীন কেপিসি থেকেই ভর্তি ফরম তুলে আনেন আমার বাবা। আমার ইচ্ছা ছিল না ওখানে ভর্তি হবার; রাগ করে কোন প্রস্তুতিও নিয়েছিলাম না।<br /><br />কেপিসি'র প্রথম সাক্ষাত সেই ভর্তি পরীক্ষাতে। সেদিনই আমি মুগ্ধ তোমাতে। জানি না কেন? কিন্তু পরীক্ষা শেষ হবার পর মুহূর্ত থেকে একটাই কামনা ছিল, কেপিসি যেন আমাকে নিরাশ না করে। আমাকে নিরাশ করেনি। ভর্তিও হলাম। বাবার সিদ্বান্ত বান্ধব ও আত্মীয়হীন খুলনাতে থাকতে হলে আমাকে হোস্টলেই থাকতে হবে। তার জন্য আলাদা করে ইন্টারভিউ। তখন আর আমি চেষ্টার ত্রুটি করিনি, কারণ আমি তখন কেপিসি'র ভালোলাগায় মত্ত। আর সেই ইন্টারভিউ বোর্ডেই প্রথম সাক্ষাৎ আমার কলেজ জীবনের সব থেকে প্রিয় শিক্ষক বেনিয়াজ জামান স্যারের। হাউজের সিট বরাদ্দ করা হয়েছিল সেপ্টেম্বর থেকে, কিন্তু ক্লাস শুরু হয়েছিল আগষ্টের মাঝামাঝি সময়ে। কলেজের প্রথম দিনটিতে হাজির না হলেই নয় যদিও সকাল ৮ টার মধ্যে আমার বাড়ী থেকে খুলনাতে হাজির হওয়া খুবই কষ্টের। বিপদ আরো বেড়ে গিয়েছিল কোন এক রাজনৈতিক নেতার নিহত করবার কারনে। সেদিন খুলনাতে হরতাল ডাকা হয়। শত অসুবিধার মধ্যেও আমি কেপিসিকে হারাতে চাইনি একটি দিনের জন্যও। শত কষ্ট উপেক্ষা করে বাবা আমাকে সেদিন পৌছে দিয়েছিল তোমার দাড় প্রান্তে।<br />প্রথম ক্লাসটি ছিল বাংলার অধ্যাপক হারুন স্যার এর; সেটি কেটে গেল নিজের রোল নং জানতে জানতে। তার পর আসলেন বেনিয়াজ জামান স্যার। উনি আমাদের ক্লাসটিচার ছিলেন। সবাইকে নিজ নিজ পরিচয় দিতে হচ্ছিল; আমি পরিচয় দেওয়া শুরু করা মাত্র স্যার আমাকে আমার নাম ধরে ডেকে বললেন, তোমার হাউজে সিট দেওয়া হয়েছে। স্যারের মুখে আমার নাম উচ্চারণের সাবলীলতা দেখেই মনে হয়ছিল, স্যারের সাথে আমার সময়গুলো খুবই ভালো যাবে।<br /><br />বাড়ী ছেড়ে হাউজের আসার সময় টা আমার মনকে এখনও আদ্র করে তোলে; মনে পড়ে মা'র অশ্রুসজল চোখ। আমি ছিলাম একটি নতুন অভিজ্ঞতা ও সাময়িক পরিবার থেকে দূরে থাকবার মধ্যবর্তী অনুভবের মাঝখানে। আমাদের নতুন ভর্তি হওয়া ছ'জন বিজ্ঞানের ছাত্রকে দেয়া হয়েছিল ১ নং রুমে। আমি খুব সমস্যা পড়েছিলাম সবার নাম মুখস্ত করতে। তখন হোস্টলে শতাধিক ছাত্র থাকতো, একবারে অত: গুলো নতুন নাম মনে রাখবার চেষ্টা করা খুব একটা সহজ কাজ ছিল না। প্রায়ই মিলিয়ে মিশিয়ে ফেলতাম নাম গুলো। প্রথম সপ্তাহ চলে গিয়েছিল হাউজের ঘন্টার কোড বুঝতে আর তার সাথে কোন কাজ কি ভাবে করতে হবে সেটা জানতে। খুব কষ্ট হত প্রথম প্রথম। সকালে সেই নামাজের ঘন্টা থেকে শুরু করে রাতে ঘুমানোর ঘন্টা পর্যন্ত। ফাঁকি দেবার কোন উপায় ছিল না প্রিফেক্ট দের জন্য। খুব রাগ হত ওই সব ক্ষমতাধর(!) ছেলে গুলোর জন্য। রাতে খাবার পর দুশ্চিন্তা সহকারে আগ্রহে থাকতাম নিজের নামটা ডাক পড়বে কিনা কারণদর্শানোর জন্য। <br /><br />কিছু দিন পরই নতুন বছরের জন্য নতুন প্রিফেক্টিয়াল বোর্ডের নাম ঘোষনা হল নবীন বরনের জমকালো অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে। জানতাম না কে কে হবে নতুন প্রিফেক্ট। সবাইকে অবাক করে দিয়ে নতুনদের মধ্য থেকে আমার নামটি উচ্চারিত হয়েছিল। সম্বিত ফিরে আসলে জানলাম, সাংস্কৃতিক প্রিফেক্ট হিসাবে আমি মনোনীত হয়েছি। অনেকেই খুশী হয়েছিল আমাকে পেয়ে। সাথে সাথে আরেকটি নৈমত্তিক দায়িত্ত্ব যোগ হয়েছিল, মাগররিবের আযানের পর সারাদিনের অভিযোগ লিপিবদ্ধ করবার।অনেকটা আইনের রক্ষকের মত আচরণ করতে হত। এসবের মাঝেও দুষ্টমীর জন্য ছোটখাটো কিছু অপরাধও করেছি, যদিও সেগুলো খুবই কম লোক জানে। বিকালে খেলার সময়ে মাঝে মাঝে খেলা ফাঁকি দিয়ে চলে যেতাম ফুলের বাগান থেকে ফুল চুরি করতে। এক্ষেত্রে আমাদের ৩ সদস্যবিশিষ্ট দল ছিল; যাদের মধ্যে ১ জনের কাজ ছিল তার আকস্মিক ও সন্দেহ জনক আচরণ দিয়ে মালীকে দিশেহারা করে তোলা, আর বাকীরা সেই সুযোগে ফুল চুরি করা। জানতাম এটা অন্যায় তবে তখন এটা করেই ঐ বন্দীদশার মধ্য আনন্দ খুঁজতাম।<br /><br />একবার কোন এক ছুটির দিনে বেনিয়াজ স্যারের নির্দেশে আকস্মিক ভাবে নেমে পড়লাম এক নাটক মঞ্চস্থ করবার কাজে। সেটা ছিল সাংস্কৃতিক প্রিফেক্ট হিসাবে আমার প্রথম কোন কাজ। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সবাই মিলে প্রস্তুতি সেড়ে রাতের খাবারের পরই মঞ্চায়ণ। রবীন্দ্রনাথের 'মুকুট'। এখনও আমি মনে করি সেদিনের সেই নাটক যেই দেখুক না কেন, কেউ বলবে না ওটা আমাদের প্রথম মঞ্চায়ন ছিল। সবার মধ্য চিল একাত্ম হয়ে যাবার তীব্র আকাংখা, নিজেকে অন্যর জন্য বিলিয়ে দেবার বাসনা। সব সময়ই নিজেদের মধ্য চলত সুপ্ত প্রতিযোগীতা। সেটা রাতের খাবারের সময় খাবার টেবিল পরিস্কার করবার প্রতিযোগীতার মধ্যও ফুটে উঠত। সেই সব দিন গুলোতে কখনও মনে হত না আমরা ভিন্ন ভিন্ন পরিবার থেকে ওখানে হাজির হয়েছি। সকলে মিলে যেন আমরা নিজেরাই এক পরিবার। সেই সব সৌভ্রাতৃত্ত্বময় সম্পর্ক শুধু ওখানেই থেমে থাকেনি; আজও চলছে আরো বেশী গুনে, চলবে সহস্র মুহুর্ত।<br /><br />যে সব শিক্ষাপ্রতিষ্টানে আমি যাদের সাথে পড়াশোনা করেছি, কেপিসি বাদে সবখানেই সহপাঠীদের মধ্য সম্পর্কের রকমফের থাকে। কাউকে কাউকে আমরা বন্ধু বলে মেনে নিই, আর বাকী সবাই কে সহপাঠী পরিচয় দিয়েই ক্ষান্ত হয়। কিন্তু কেপিসির শ্রেনীবন্ধুদের আমার কখনই সহপাঠী মনে হয়নি। তাদেরকে সব সময় মনে হয়েছে পাঠবন্ধু।সকলের সাথে সকল ছাত্রের যে সুসম্পর্ক সেটা অন্য কোন শিক্ষাপ্রতিষ্টানে আছে কিনা সেটা আমার সন্দেহ, থাকলেও হয়ত কেপিসি'স সাথে তুলনীয় নয়।<br /><br />বুধবারের শ্রেনী শিক্ষকের সাপ্তাহিক ক্লাস আর পাক্ষিক সমাবেশ সহয়তা করেছে আমাদের ব্যক্তিত্ত, নেতৃত্ত্ব, অন্তশ্রেনী সম্পর্ক, আন্ত:শ্রেনী সম্পর্ক, দলীয় শৃঙ্খলা আর প্রতিষ্ঠানের প্রতি দায়বদ্ধতা বাড়াতে। পড়া শোনার পাশাপাশি যে বৈশিষ্ঠ্য গুলো না থাকলে নতুন শতাব্দীর সাথে তাল মিলিয়ে চলা অসম্ভব, কেপিসি তার ব্যবস্থা করেছে অনেক আগে। কেপিসি'র প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা তাকে হেয় করা ছাড়া আর কিছুই নয়; আমার সে দু:সাহসও নেই। শুধু আমার মন বলে, তোমাকে অনেক ভালোবাসি।<br /><br />নিবেদিতপ্রাণ অভিজ্ঞ শিক্ষকগন সন্তান স্নেহে কঠোর অনুশাসনের মধ্যে রেখে যে ভাবে আমাদের গড়ে তুলেছেন জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে সেটা অনুভব করি। গর্ববোধ করি এটা ভেবে, আমি তোমার কাছে ঠাঁই পেয়েছিলাম এটা ভেবে। প্রতিটি শিক্ষকের মুখ মন্ডল আজও স্পষ্ট আমার হৃদয় আঙিনায় তাদের আশীর্বাদ পুষ্ট মায়াবী মুখশ্রীর কারণে। প্রতিটি ক্ষণ তারা বিলিয়েছে আমাদের মাঝে। কী ভাবে ভুলি তাদের নি:স্বার্থ ও সার্থক জীবন তৈরীর ব্রত। আর এসবের সব কিছুতে রয়েছে একজনই; সে কেপিসি।<br /><br /><br />--<br />লেখাটি কেপিসি'র ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে প্রকাশিত স্মরনিকাতে প্রকাশিত হয়েছে।Paul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-23714435780464257352012-01-16T13:00:00.000+06:002012-01-16T21:17:46.611+06:00স্বপ্ন নিয়ে নতুন ট্যাগ ও একটি স্বপ্নঅনেক স্বপ্ন দেখি; কিন্তু সকালে উঠে মনে করতে পারি না। আর যখন পারি তখন চিন্তা করি কেন এরকম স্বপ্নটি দেখলাম। শুনেছি স্বপ্ন নাকি মানুষের চিন্তারই প্রতিফলন। আর কিভাবেইবা সেগুলো আমার চিন্তার আংশ হয় সেটা মিলানোর চেষ্ঠা করি।<br /><br />গত রাতের স্বপ্নটি ছিল অদ্ভুত রকমের।<br />আমি বাড়ীর ঠিকানাই একটি চিঠি পেয়েছি, সেটি মূলত একটি প্রবেশ পত্র। আমার মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে পাঠানো হয়েছে। সব প্রাক্তন শিক্ষার্থীকেই পাঠিয়েছে। জানিনা কিসের পরীক্ষা। কিন্তু আমি সারাদিন ধরে ভাবসম্প্রসারণ, ব্যাকারণ, ব্যাখ্যা এসব পরেছি। কিন্তু পরীক্ষার সময়ে ঠিক মত উপস্থিত হতে পারি নি। যখন পরীক্ষা দিতে যাই, তখন কোন একটি নদীর পাড়ে থেকে দেখতে পেলাম, নদী দিয়ে একটি স্টীমার যাচ্ছে আর তাতে একজন প্রতিরক্ষাবাহিনীর একজন সশস্র ব্যাক্তি দাড়িয়ে আছেন, লোকটি আমার পরিচিত একজন, আমাদের গ্রামেই বাড়ী।Paul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-84623268570124953042012-01-10T00:11:00.000+06:002012-01-10T00:14:35.318+06:00সচরাচর বুঝতে পারি নাআসুন একটু জেনে নেইঃ<br /><br />► আপনার যদি বুকজ্বালাপোড়া করে তাহলে চুইংগাম খান এতে বুকজ্বালাপোড়া কমে যাবে!!<br /><br />► ঠোঁটের কাল দাগ তোলার আরেকটি সমাধান, এক চামচ মাখনের সাথে এক চামচ গ্লিসারিন মিশিয়ে রাতে ঘুমানোর সময় সপ্তাহে ৩দিন ঠোঁটে মাখুন, মানিয়ে গেলে ঠোঁটে স্বাভাবিক রঙ ফিরে আসবে!!<br /><br />► অতিরিক্ত কাজের চাপে ক্লান্ত বোধ করলে বেদানার রস খান এতে ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে!!<br /><br />► আপনি যদি খুব বেশি পরিমাণ গাজর খান তবে আপনার গাঁয়ের রঙে কিছুটা পরিবর্তন চলে আসবে!!<br /><br />► মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারনে, চাঁদ যখন ঠিক মাথার উপরে থাকে তখন পৃথিবীতে উপস্থিত সকল বস্তুর ওজনই খানিকটা কমে যায়!! (খুবই সামান্য)<br /><br />► একজোড়া হাতির দাঁতের ওজন ৯ পাউন্ড পর্যন্ত হতে পারে!!<br /><br />► সিগারেট ৪৮০০ প্রকার রাসায়নিক বস্তু বহন করে যার মধ্যে ৬৯ টি ক্যন্সার সৃষ্টি করে।<br /><br />► আপনার দিনে গড়ে ৪০ থেকে ১০০টি চুল ঝরে যায়।<br /><br />► ভেনাস গ্রহ ঘড়ির কাটার দিকে ঘুড়ে বাকি সব গ্রহ ঘড়ির কাটার বিপরীত দিকে ঘুড়ে।<br /><br />► মুখে দুর্গন্ধ হয়? লবঙ্গ খান এটি মুখের দুর্গন্ধ দূর করে।<br />► চন্দনের গুঁড়োর সঙ্গে লবঙ্গ পিষে লাগালে ত্বকের যে কোনো সমস্যা দূর হয়ে যায়।<br />► পানির পিপাসা পেলে বা বুকে অস্বস্তি হলে লবঙ্গ খাওয়া দরকার। তাতে পিপাসা মেটে। শরীরে ফুর্তি নিয়ে আসে।<br />► এটা অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের কাজ করে। হাঁপানির মাত্রা কম করে।<br />► চন্দনের গুঁড়োর সঙ্গে লবঙ্গ পিষে লাগালে ত্বকের যে কোনো সমস্যা দূর হয়ে যায়।<br />► লবঙ্গ খিদে বাড়ায়।<br />► লবঙ্গ কফ-কাশি দূর করে।<br />► লবঙ্গ পেটের কৃমি নাশ করে দেয়।<br />► লবঙ্গ হজমে সহায়তা করে।<br /><br />► দাতে ব্যাথা হলে দারুচিনি এর গুড়ো ব্যাবহার করবেন, এতে ব্যাথা কমে যাবে।<br /><br />► ঠোঁটের কাল দাগ তুলতে কি লাগাবেন?? ধনেপাতার রস ।<br /><br />► আপনি কি জানেন, মাথায় যে উকুন হয় সেটা নোংরা চুলের চেয়ে পরিষ্কার চুলে থাকতে বেশি পছন্দ করে এবং তুলনামূলক দ্রুত বংশবৃদ্ধি করে!!<br /><br />► পেয়াজ কাটার সময় আমাদের চোখে পানি চলে আসে, তাই না?? সমাধান দিচ্ছি!! চুইং গাম চাবাতে থাকুন!! চোখে পানি আসবে না!!<br /><br />► কুরআনে আল্লাহ্ (الله) শব্দটি ২৫৮৪ বার আছে !! (সুবহানাল্লাহ)<br /><br />► আপনি জানেন কি?? মশারও দাঁত আছে!!<br /><br />► এডিসন (Thomas Edison) ছিলেন লাইট বাল্বের আবিস্কারক। তিনি অন্ধকার ভয় পেতেন!!<br /><br />► ৯ বছর বয়সে আইনস্টাইন অনরগল/সাবলীল ভাবে কথা বলতে পারতেন না, তখন তার বাবা মা তাকে প্রতিবন্ধী ভেবেছিলেন!!<br /><br />► একটি জিরাফের বাচ্চা জন্মানোর সময় প্রায় ৫ ফিট উপর থেকে মাটিতে পড়ে, কিন্তু অধিকাংশ সময়ই এরা ব্যাথা পায় না বা আহত হয় না!!<br /><br />► একটা হাতি ৩ মাইল দূর থেকে পানির গন্ধ পায়!!<br /><br />► পেঙ্গুইন মাটি/বরফ থেকে ৬ ফিট পর্যন্ত লাফিয়ে উঠতে পারে!!<br /><br />► বাদুড়ের পায়ের হাড্ডি এতটাই নরম যে, এরা হাঁটতে পারে না!!<br /><br />*হামিং বার্ড নিয়ে অনেক কিছু আমরা জানি। এটি অনেক ছোট। ওজন এক টাকার কয়েনের মত। কিন্তু এটা কি জানেন যে হামিং বার্ড কখনও হাটেনা। সত্যি বলতে তাদের পায়ের গঠন এত দুর্বল যে তারা হাটতে পারেনা।<br /><br />*পাখিদের মাঝে উটপাখি সবচেয়ে বড়। এটি উড়তেও পারেনা। কিন্তু মজার ব্যাপার হল উটপাখির চোখ এর মস্তিষ্ক থেকে বড় হয়ে থাকে।<br /><br />*আমরা নিজেদের আয়নায় দেখি।আয়নায় দেখতে আমাদের নিজেদেরঅনেক ভালো লাগে। কিন্তু কেমন হত যদি আয়নায় নিজেকে আমরা চিনতে না পারতাম? মজার ব্যাপার হল বানর নিজেকে আয়নায় চিনতে পারেনা। বেচারারা বোধহয় মাথা চুলকায়:p<br /><br />*এখন পর্যন্তু পৃথিবীর বুকে যতো পাখি টিকে আছে তাদের মধ্যেপ্রায় চল্লিশ প্রজাতির পাখি আছে যারা উড়তে পারে না। নাম করতে গেলে এদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পরিচিত পাখিগুলো হলো : উটপাখি, কিউই, পেঙ্গুইন, ইমু, মুরগী ইত্যাদি। উড়তে পারে না বলেই ইংরেজীতে এদের বলে ফ্লাইটলেস বার্ড।<br /><br />► সমুদ্র সমতল থেকে হিসেব করলে পৃথিবীর দ্বিতীয় সবোর্চ্চ শৃঙ্গ পাকিস্তান ও চীন সীমান্তের কে-টু পাহাড়। এর উচ্চতা ২৮ হাজার ২৫১ ফুট (৮ হাজার ৬১১ মিটার)।<br /><br />► একটা কথা কি জানো হিমালয় পর্বতের যে উচ্চতা রয়েছে তা কিন্তু বাড়ছে প্রতিনিয়ত। প্রতিবছর প্রায় ৪ মিলিমিটার করে বাড়ছে হিমালয়ের উচ্চতা!<br /><br />► ২০০৪ সাল পর্যন্ত মোট ২২৪৯ জন অভিযাত্রী এভারেস্ট জয় করার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন। এদের মধ্যে নিহত হয়েছেন প্রায় ১৮৬ জন।<br /><br />► মানুষের মস্তিকের প্রতি সেকেন্ডে ১০১৫ টি হিসাব করার ক্ষমতা আছে। যা পৃথিবীর সবচে বড় সুপার কম্পিউটারেরও নেই…!!<br /><br />► মানুষের নিউরনে তথ্য চলাচলের সর্বনিম্ন গতিবেগ হলো ৪১৬ কিমি/ঘন্টা অর্থাৎপ্রায় ২৫৮.৪৯০ মাইল/ঘণ্টা,আর বর্তমান বিশ্বে সবচে দ্রুততম গাড়ি “বুগাত্তি ভেরন ই.বি ১৬.৪” এর গতিবেগ ২৫৩ মাইল/ঘন্টা |<br /><br />► একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ প্রতিদিন প্রায় ৭০০০০ বিষয় নিয়ে চিন্তা করতে সক্ষম |<br /><br />গড়ে একজন স্বাভাবিক মানুষের দেহের ২৪ঘন্টার কার্যক্রমঃ<br /><br />► হৃদপিন্ড ১,০৩,৬৮৯ বার স্পন্দিত হয়।<br /><br />► ফুসফুস ২৩,০৪৫ বার শ্বাসপ্রশ্বাসিত করে।<br /><br />► রক্ত ১৬,৮০,০০০ মাইল প্রবাহিত হয়।<br /><br />► নখ ০.০০০০৭ ইঞ্চি বৃদ্ধি পায়।<br /><br />► চুল ০.০১৭১৫ ইঞ্চি বৃদ্ধি পায়।<br /><br />► ২.৯ পাউন্ড পানি গ্রহন করে (সকল তরল মিলিয়ে)<br /><br />► ৩.২৫ পাউন্ড খাদ্য গ্রহন করে।<br /><br />► শ্বাসপ্রশ্বাসের জন্য ৪৩৮ ঘনফুট বাতাস গ্রহন করে।<br /><br />► কথা বলতে ব্যয় হয় ৪,৮০০শব্দ।<br /><br />► ঘুমের মধ্যে ২৫.৪ বার নড়াচড়া করে।<br /><br />► পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্লভ মৌল হলো "এস্তেতিন"!! সারা পৃথিবীতে মাত্র ২৮ গ্রাম এস্তেতিন আছে!!<br /><br />► আমরা তো গাছ থেকে সহজেই খাবার পাই। কিন্তু জানেন কি? এক পাউন্ড খাবার তৈরি করতে গাছের প্রায় ১০০ পাউন্ড বৃষ্টির পানি খরচ করতে হয়।<br /><br />► পৃথিবীর ওজন কতো জানেন? ৬৬-এর ডানপাশে ২০টি শূন্যবসালে যে সংখ্যাটি হয় সেটাই পৃথিবীর ওজন। এবার নিজেই হিসেব করে দেখেন।<br /><br />► পৃথিবীতে এখনো ৬টি দেশে ইন্টারনেট সেবা নেই!!<br /><br />► যারা স্বপ্ন মনে রাখতে পারেন না তাদের ধারণা তারা স্বপ্ন দেখে না। আসলে প্রত্যেকে স্বপ্ন দেখে।<br /><br />► ঘুম ভেঙ্গে যাবার ৫ মিনিট পর স্বপ্নের অর্ধেক স্মৃতি লোপ পায়। দশ মিনিট পর স্বপ্নের ৯০ ভাগ লোপ পায়। স্বপ্ন লিখে রাখুন যদি আপনি মনে রাখতে চান।<br /><br />► কিছু লোক (প্রায় ১২ ভাগ) সাদা কালো স্বপ্ন দেখে যখন অন্যরা (বাকি ৮৮ ভাগ) রঙিন স্বপ্ন দেখে।<br /><br />► স্বপ্ন হচ্ছে দৃশ্যমান কোনো বস্তু অপেক্ষা বেশি কিছু এবং অন্ধ লোকও স্বপ্ন দেখে। অন্ধ লোকটি স্বপ্নে ছবি দেখতে পারে কি না তা নির্ভর করে তারা জন্মকালীন অন্ধ বা জন্মের পর দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছে কি না তার ওপর।<br /><br />► স্বপ্ন চলতে থাকার সময় যদি আপনি জেগে যান তবে আপনি সারা রাত ঘুমালে স্বপ্ন যেটুকু মনে রাখতে পারতেন তা অপেক্ষা বেশি মনে রাখতে পারবেন।<br /><br />► জাপানের গবেষকরা আবিষ্কার করেছেন এমন এক যন্ত্র যা মনের চিন্তাভাবনার চিত্র দেখতে এমনকি স্বপ্নকে ভিডিও চিত্রের মাধ্যমে দেখাতে সক্ষম।<br /><br />► মশারা নীল রঙের প্রতি দুর্বল!! ঘরের বাতি নীল রঙের হলে মশার সংখ্যা বেড়ে যেতে পারে!!<br /><br />► কানাডায় যেই পরিমাণ লেক আছে, সমগ্র পৃথিবীতে একত্রেও সেই পরিমাণ লেক নেই।।<br /><br />► একটি তিমি মাছের হৃৎপিণ্ড মিনিটে ৯ বার স্পন্দিত হয়!!<br /><br />► আপনি যদি আপনার মাথা দেয়ালের সাথে একটানা বাড়ি দিতে থাকেন তাহলে ঘণ্টায় ১৫০ ক্যালোরি শক্তি এতে ব্যায় হবে!! :O<br /><br />► একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মস্তিষ্ক অক্সিজেন ছাড়া মাত্র ৫ মিনিট টিকতে পারবে |<br /><br />► একজন মানুষের ব্রেইন,অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রানীর চেয়ে প্রায় ৩ গুন বড়ো হয় |<br /><br />► আর্লি প্রেগন্যান্সির সময় একটি মানবশিশুর মস্তিস্কে প্রতি মিনিটে ২৫০,০০০ নিউরন সৃষ্টি হতে থাকে |<br /><br />► সবচেয়ে কম বয়সে মা হন পেরুভিয়ান “লিনা মেদিনা” । তিনি যখন সন্তানের মা হন তখন তার বয়স ছিল মাত্র ৫ বছর ৭ মাস ২১ দিন ।<br /><br />► একমাত্র ডলফিন দুই চোখ দিয়ে দুই পাশে দেখতে পারে এবং এক চোখ খোলা রেখে ঘুমাতে পারে ।<br /><br />► এক গবেষণায় দেখা গেছে যে গড়ে মানুষ “মৃত্যুর” চাইতে “মাকড়সাকে” বেশি ভয় পায় ।<br /><br />► গিরগিটির জিহ্বার আকার তার শরীরের চেয়েও বড়। যতোবড়ো মোবাইল নয় তত বড় সীম, আর কি!<br /><br />► আপেল খেতে যতই স্বাদ লাগুক, জেনে নিও আপেলের ৮৪ ভাগই পানি।<br /><br />► সবচেয়ে ছোট ডাকটিকেটটি ছিলো ৯.৫ x ৮ মিমি। ১৮৬৩ সালে এই টিকেটটি প্রকাশ করেছিলো বলিভারের কলাম্বিয়ান স্টেট।<br /><br />► ১৯৬৪ সালে সর্বপ্রথম ডাকটিকেটের পেছনে আঁঠা লাগানোর পদ্ধতি চালুকরে “সিয়েরা লিয়ন” নামের আফ্রিকা মহাদেশের দেশটি।<br /><br />ছেলেটির নাম এরিক । ওর মায়ের এক চোখ অন্ধ!!<br />স্কুলের বন্ধুদের সামনে এরিক খুবই বিব্রত হয় ।<br />একবার ওর মা স্কুলে গেলো খাবার নিয়ে, এরিক চিৎকার করে বললো ''তুমি মরে যাও না কেন? তাহলে আমাকে এই লজ্জা পেতে হয় না বন্ধুদের কাছে । ছিঃ কি বিশ্রি দেখা যায় একটা চোখে যখন তাকাও । "<br />খুব মনোযোগ দিয়ে এরিক লেখাপড়া করে, কারণ যত দ্রুত সম্ভব সে বড় হয়ে এখান থেকে চলে যেতে চায় ।<br />খুব ভালো রেজাল্ট করলো এরিক , সেই সাথে প্রতিষ্ঠা !<br />তার নিজের বাড়ি,গাড়ি,বউ,ছেলে-মেয়ে নিয়ে সুখের সংসার! একচোখ অন্ধ মায়ের কোন চিহ্নই নেই তার জীবনে ।<br />এদিকে বৃদ্ধা মৃত্যুর দিন গুনছে আর মরবার আগে একটি বারের জন্য নাতিগুলোর মুখ দেখার লোভ সামলাতে না পেরে ঠিকানা খুঁজে খুঁজে চলে গেলো ছেলের বাড়ি । বৃদ্ধাকে দরজায় দেখে এরিক হুংকার দিলো "কোন সাহসে এসেছো এখানে? দেখছনা তোমাকে দেখে আমার বাচ্চারা ভয় পাচ্ছে?<br />দূর হও!!<br />এর কয়েক বছর পরে স্কুলের পূনর্মিলনীতে বিশেষ অতিথী হয়ে গেলো এরিক! অনুষ্ঠান শেষে কি মনে করে যেন বৃদ্ধাকে দেখতে গেলো । প্রতিবেশী অপর বৃদ্ধা জানালো বছর দুই আগেই তিনি গত হয়েছেন আর যাবার আগে এরিকের জন্য রেখে গেছেন একখানা চিঠিঃ<br />আমার সোনামনি এরিক,<br />জানি তুমি তোমার মা কে অনেক ঘৃণা করো । আমি তোমাকে জীবনে কিছুই দিতে পারিনি, দিয়েছি শুধু লজ্জা । মা হিসেবে আমি ব্যর্থ । এ জন্য আমি তোমার কাছে ক্ষমা প্রার্থী। ছোটবেলায় একবার তোমার একটা এক্সিডেন্ট হয়েছিল আর একটা চোখ খুব খারাপ ভাবে আহত হয়েছিল । তুমি সারাজীবন একচোখ দিয়ে দেখবে, মা হিসেবে এটা আমি মেনে নিতে পারিনি, তাই নিজেই বাকি জীবন একচোখ দিয়ে দেখবো বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম ।<br />আজ তুমি দু'চোখ দিয়ে দেখতে পারছো, আমার কাছে এর চেয়ে আনন্দের আর কিছু নেই ।<br />তুমি ভালো থেকো বাবা !!!<br /><br />** পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ এবং নিঃস্বার্থ ভালবাসা হল মায়ের ভালবাসা<br /><br />► বলুন তো, পানি ছাড়া কে বেশি দিন বেঁচে থাকবে?? মরুর জাহাজ খ্যাত উট?? নাকি বই কাটার ওস্তাদ ইঁদুর?? জানি অনেকেই ভুল করবেন।। কিন্তু সত্যি হলো পানি ছাড়া একটি ইঁদুর, একটি উটের চেয়ে বেশীদিন বেঁচে থাকে!!<br /><br />► মানুষের সর্দি কাশির জন্য প্রায় ২০০ রকমের ভাইরাস দায়ী৷<br /><br />► পূর্ণবয়স্ক একজন মানুষের দেহে মাংসপেশী যে পরিমাণ তাপ উত্পন্ন করে তা দিয়ে ঘন্টায় ১ লিটার পানি উত্পন্ন করা যেতে পারে৷<br /><br />► পৃথিবীতে মোট ৩০০০ এরও বেশি প্রজাতির মশা আছে!! ( এই জন্যই তো সারাদিন কামড়ায়!!)<br /><br />► একটি মশার ওজন হতে পারে ২.৫ মিলিগ্রাম অর্থাৎ ০.০০২৫ গ্রাম!!<br /><br />► একটি মশার উড়ার গতিবেগ হলো ঘণ্টায় ১ থেকে ১.৫ মাইল!! (এরচেয়ে তো মুরগী ভালো উড়তে পারে!!)<br /><br />► একটি মশা প্রতি সেকেন্ডে ৩০০-৬০০ বার পাখা নাড়ে!! এদের গুনগুন আওয়াজটা আসলে দ্রুতবেগে পাখা নাড়ার আওয়াজ!! (মশারা তাহলে পাখা দিয়ে গান গায়??)<br /><br />► মশার ৪৭ খানা দাঁত আছে!! (আর আমাদের মাত্র ৩২টা?? Not Fair!!)<br /><br />► মশা কিন্তু রক্ত খেয়ে বেঁচে থাকে না!! মূলত রক্তের প্রোটিন অংশটি কাজে লাগিয়ে তারা ডিম পারে!! মশার আসল খাদ্য হলে গাছের রস!!<br /><br />► মশার আয়ুকাল প্রজাতিবেধে ৫-৬ মাস পর্যন্ত হয়ে থাকে!!<br /><br />► মশা একসাথে ১০০-৩০০ পর্যন্ত ডিম পারে!! জীবদশায় একটি স্ত্রী মশা ১০০০-৩০০০ ডিম দেয়!! (এই জন্যই তো বলি, ঘরে এতো মশা কেন!!)<br /><br />* নীল চোখের ব্যাক্তিরা অন্ধকারে বেশি ভাল দেখতে পান।<br /><br />* একটি প্রজাপতির ৬টি পা, ২ জোড়া ডানা ও ১২,০০০ টি চোখ থাকে।<br /><br />* হাঙ্গর চোখে দেখতে পায়না, তবে এরা সূক্ষ থেকে সূক্ষ শব্দ সহজেই শুনতে পারে।<br /><br />* প্রিথিবীর সব পোলার ভাল্লুকেরা বাম হাতে নিজেদের কাজ করে।<br /><br />* একটি জেলিফিসের দেহের প্রায় ৯৫ শতাংশ জল দিয়ে তৈরী।<br /><br />► হাঙর হলো একমাত্র মাছ যা দুই চোখের পাতাই বন্ধ করতে সক্ষম!!<br /><br />► পায়ের নখের চেয়ে হাটের নখ প্রায় ৪ গুন দ্রুত বড় হয়!!<br /><br />► আপনার হাঁচির গতিবেগ ঘণ্টায় ১০০ মাইল!!<br /><br />► উটের দুধ দিয়ে দই হয় না!!<br /><br />► “I am.” হলো ইংরেজি ভাষার সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম বাক্য!!<br /><br />► তাইওয়ানের একটি কোম্পানি গমের তৈরি থালা(প্লেট) তৈরি করে থাকে!! খাওয়া শেষে আপনি খুব সহজেই সেই প্লেটটিও খেয়ে ফেলতে পারেন!!<br /><br />► মানুষের কান প্রতি বছর একইঞ্চির প্রায় ০.০০৮৭ অংশ করে বাড়ে। ভাগ্যিশ! বেশি বাড়লে শেষে একেবারে গাধারকানের মতো লম্বা হয়ে যেতো!<br /><br />► মানুষের শরীরের রক্ত শরীরের ভেতর প্রতিদিন ১৬ লাখ ৮০ হাজার মাইল সমান পথ অতিক্রম করে।<br /><br />► মানুষের নখ প্রতিদিন ০.০১৭১৫ ইঞ্চি করে বাড়ে।<br /><br />► প্রতি মিনিটে মানুষের শরীর থেকে প্রায় ৩০০টি মৃত দেহকোষ ঝরে পড়ছে।<br /><br />► মানুষ প্রতিদিন ৪৩৮ ঘনফুট বাতাস শ্বাস প্রশ্বাসের কাজে ব্যবহার করে।<br /><br />► একজন মানুষ প্রতিদিন যে পরিমাণ বাতাস শ্বাস হিসাবে গ্রহণ করে তা দিয়ে একটি নয় ১০০০টি বেলুন ফোলানো সম্ভব!!<br /><br />► যারা জন্মান্ধ তাদের স্বপ্নে কখনো ছবি থাকেনা, থাকে শুধু শব্দ ।<br /><br />► ঘুমানোর সময় মানুষের মস্তিষ্ক, জেগে থাকার সময়ের চাইতে বেশী সক্রিয় থাকে ।<br /><br />► মানুষ যখন স্বপ্ন দেখে তখন তার চোখের পাতা দ্রুত কাপতে থাকে, এই ব্যাপার টাকে বলে REM বা rapid eye movement . মানুষের মস্তিষ্কের স্বপ্ন দেখার সময় মাত্র ৩০সেকেন্ড থেকে ৩ মিনিটের মত।<br /><br />► কেউ যখন ঘুমের মধ্যে নাক ডাকে এর অর্থ হচ্ছে সে স্বপ্ন দেখছে না ।<br /><br />► ব্রাজিলে এক প্রজাতির তেলাপোকা আছে যারা বিশেষ করে ছোট ঘুমন্ত বাচ্চাদের চোখের পাপড়ি খেয়ে ফেলে।<br /><br />► কুমিরের ছানা পুরুষ না মেয়ে হবে সেটা ডিম ফোটার তাপমাত্রা(incubation temperature) এর উপর নিভর্র করে। ডিম ফোটার তাপমাত্রা ৩১º-৩২º সেঃ হলে পুরুষ ছানা হবে এবং এর থেকে কম হলে মেয়ে ছানা জন্ম নিবে।<br /><br />► সাপের নাক এবং নাসিকা গহ্বর(nostrils and nasal cavities)থাকা সত্ত্বেও সাপ জিহ্বা দিয়ে গন্ধ নেয়।<br /><br />► নতুন জন্ম নিয়েছে যে শিশু তার চোখে পানি দেখেছেন? না দেখেন নি শুধু কাঁদতেই দেখেছেন। এর কারণ জন্মের পর শিশুর ৬ থেকে ৭ সপ্তাহ বয়স হলেই কেবল চোখের পানি সৃষ্টি হয়।<br /><br />► শিশুর জন্মের সময় চোখের আকার যেমন ছিল বড় হবার পর চোখের আকার ঠিক তেমনি থাকে। কিন্তু নাক আর কান সবসময় বৃদ্ধি পায়।একদম মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বাড়তে থাকে নাক আর কানের আকার ।<br /><br />► ঘোড়া সবসময় পিছনে লাথি দেয়।(সাবধান ঘোড়ার পিছনে দাড়াবেন না)<br /><br />► শ্রীলংকা হচ্ছে একমাত্র অমুসলিম দেশ যেখানে টেলিভিশনে এবং রেডিওতে ৫ ওয়াক্ত আযান সম্প্রচার করা হয়ে থাকে!! (সুবহানাল্লাহ)<br /><br />► শ্বেত ভালুক কোনোরকম বিশ্রাম না নিয়ে একটানা ৬০ মাইল পর্যন্ত সাতার কাটতে পারে!!<br /><br />► নেপাল একমাত্র দেশ যে দেশের পতাকা চতুর্ভুজ নয়!!<br /><br />► পৃথিবীর এক তৃতীয়াংশই হলো মরুভূমি!!<br /><br />► ডান হাতি মানুষ, বাম হাতি মানুষের চেয়ে গরে ৯ বছর বেশি বাঁচে!! (কে কে বাম হাতি আছেন??)<br /><br />► পৃথিবীতে বছরে এরোপ্লেন দুর্ঘটনায় যত লোক মারা যায় তার চেয়ে বেশি মারা যায় গাধার আক্রমনে!!<br /><br />► আলবার্ট আইনস্টাইন ১৯৫২ সালে ইসরাইলের প্রেসিডেন্ট হবার অফার পান!!<br /><br />► মানব দেহের হৃত্পিন্ডের দৈর্ঘ্য ৪ ইঞ্চি এবং প্রস্থ ৩ ইঞ্চি৷<br /><br />► মানুষের হৃত্স্পন্দন প্রতি মিনিটে ৭২ বার৷ সেই হিসাবে প্রতিদিন ১০৪,০০০ এবং এক বছরে ৩৮,০০০,০০০ বার৷ এর ফলে প্রতি হৃত্স্পন্দনে ৮২ মিলিলিটার রক্ত অর্থাত্ প্রতিদিন ৮১৯৩ লিটার রক্ত দেহে ছড়িয়ে পড়ছে৷<br /><br />► আমরা হৃত্পিণ্ডের এই কার্যক্রমকে যদি কাজের এককে পরিণত করি তাহলে এর পরিমাণ দাঁড়ায় ১ টন৷ যা কোন জিনিসকে ৪১ ফুট বা ১২.৫ মিটার ওপরে ওঠানোর সমান৷Paul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-11316432549129286812011-12-23T15:51:00.002+06:002011-12-23T16:05:41.425+06:00স্মৃতিতে FDD ও ফ্লপি ডিস্কসবার মতন আমিও ভুলতে বসেছিলাম। আসলেই আমরা কতটা সুবিধাবাদী। মনে পড়ে গেল, অব্যবহৃত তোমাকে দেখে। দেখা হত না; কিন্তু প্রতিদিনই তুমি শব্দ কর। কিছু সময় পিট পিট কর, অখন আমি পিসি টা চালু করি। উপেক্ষিত হও প্রতিদিন। আজ আবার হঠাৎ চোখে পড়লে; আর তোমার অজ্ঞাতে আমার মনে পড়ল সেই দিন গুলো।<br /><br />সাল ২০০০, আমি প্রথম কম্পিউটার প্রশিক্ষনের জন্য খুলনা শহরে একটি নট্রামস্ অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানে একদিন অন্তর একদিন যাতায়াত শুরু করেছি। খুবই উত্তেজনা ও অনুরাগ কম্পিউটারের প্রতি। বাড়ী থেকে কম্পিউটার কিনে দিনতে আগ্রহী নয় সেই সময়ে। খুব ইচ্ছা হত কিছু একটা কিনি। তখন চোখে পড় তুমি। তোমার ক্ষমতা দেখে আমার একটুও মনে হয়নি তোমার মূল্য অতটা কম। কত কিছু রাখা যায় তোমার মগজে। একদিন সাহস করে একটি কম্পিউটারের দোকানে ঢুকে পড়ি; কিনে আনি তোমাকে। তার পর থেকে প্রতি দিন সংগে নিয়ে যেতাম পকেটে করে। খুব গর্ব করতাম তোমাকে সংগে রেখে।<br /><br />ব্যবহারের থেকে তোমার সান্নিধ্যটাই ছিল আমার কাছে অনে আনন্দের। কত কিছু করা যেত। পরবর্তীতে পিসি কিনলে সবার আগে আমার নজর ফ্লপি ডিস্ক ড্রাইভ কেনবার বিষয়ে। ব্যহারের জন্য কিনেছিলাম ১ ডজনের বেশী ডিস্ক। তার পর আস্তে আস্তে কখন থেকে যে তোমার প্রতি মোহ কাটে গেছে সেটা বুঝতে পারিনি।<br />কিন্তু আাজ তোমাকে হটাৎ করেই যেন খুব বেশী মিস করছি। ভালো থেকো তুমি।।Paul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-74658559949941959472011-12-23T15:45:00.002+06:002011-12-23T15:50:50.820+06:00একটি এসএমএস: উদ্ভাসিত আগমনী বার্তাউদ্ভাস ব্রজের আগমনী জানাতে যে খুদেবার্তা পাঠিয়েছিলাম:<br />A divine messenger has come to call me papa. Kindly pray for his physical, emotional, intellectual and spiritual growth for this world. He is fine with his mom.Paul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-85309009972487916762011-12-19T19:00:00.002+06:002011-12-19T19:35:41.638+06:00সন্তানের জন্য যাত্রা শুরুছুটি নিয়ে অনেক আগে থেকেই প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম সন্তানের আগমনের সময়টাতে তার পাশে থাকবার জন্য। অনেক যোগ বিয়োগ করপে ১ সপ্তাহের একটা বুঝ তৈরী করেছিলাম। আগে একবার যেয়ে ফিরে আসি; পরের বার যাওয়ার আগে তাই বার বার হিসাব করে রওনা দিয়া। ৮ তারিখ দুপুরেই অফিস থেকে বের হওয়া। উদ্দেশ্য ১০ তারিখ স্ত্রীকে নিয়ে ক্লিনিকের উদ্দেশ্য রওনা দেওয়া। মাওয়া ঘাটে সন্ধ্যার শেষ লঞ্চের যাত্রী আমি। মাওয়া ধেকে খুলনা যাওয়ার মাইক্রোবাসও পথে খারাপ হল দু'বার। পথি মধ্যে দাদার সাথে ফোনে আলাপন; আলাপন ছিল শ্যামল দার সাথেও। যাহো কোন মতে ফকিরহাট যেয়ে পৌছালে দাদা এসে মোটর সাইকেলে করে বাড়ীতে নিয়ে যায়। তখনি শুনলাম,সন্তান আগমনের আঁচ কিছুটা পাওয়া যাচ্ছে কিন্তু আজকেই নয়। বাড়ীতে যেয়ে খেতে বসলেই বুঝতে দেরী হয়নি আজকের রাতটি অনিদ্রাতেই কাটবে।<br />খেয়ে উঠেই ফোন করা হয়, ডা: লাকীর ক্লিনিকে। বারংবার অনুরোধের পরেও তারা সেরাতে যেথে নিষেধ করে বলে পাশ্ববর্তী কোন হাসপাতালে নিয়ে যেতে। কিন্তু আমরা সাহস না পাওয়াতে অনেকটা উদ্দেশ্যহীন ভাবেই মাইক্রোভারা করে আনার জন্য মেজ মামাকে ফোন করা হয়। মামা দেরী করে নি। অসুস্থ শরীরে শ্যামল দা আমাদের বাড়ীতে আসেন এবং বলেন এই মুহূর্তে সব থেকে ভালো সিদ্বান্ত হবে খুলনা মেডিকেল কলেজে নিয়ে যাওয়া; কারণ ওখানে যতটা চিকিৎসাজনিত সুবিধা পাওয়া যাবে অন্য কোন প্রাইভেট ক্লিনিকে তার কানা কড়িও পাওয়া যাবে না।<br />অনুরোধের কারণে শ্যামল দা অসুস্থ শরীরেও আমাদের ষাথে যেতে রাজী হন। যদিও উনি শেষ রাতের দিকে বাড়ীর উদ্দেশ্য রওনা হয় সঙ্গে আমার একমাত্র সম্ভল দাদকে নিয়ে। ভর্তি করা হয় লেবার এর জেনারেল ওয়ার্ডে। উদ্দেশ্য ছিল কেবিনে ভর্তি করা। কিন্তু সবাই পরামর্শ দিল, কেবিনে ভর্তি হলে রাতে বার বার ডাক্তাররা যেয়ে দেক আপ করতে আগ্রহী হয় না। সূতরং আপাতত কাছে থাকাটাই ফলপ্রদ হবে।<br /><br />রুমের মধ্যে প্রবেশ মাত্রজ আমার মধ্য একটা প্রশ্ন দেখা দিল এখানে যেসব ডাক্তাররা ডিউটি করে তারা কিভাবে সেখানে অবস্থান করে। প্রতিনিয়ত হবু মাদের চিৎকার ও চেঁচামিচি নির্দয় মানুষকেও আবেগ তাড়িত ও ভীত করে তুলবে। সারা রাত সেই দৃশ্য অবলোকন করার মধ্যে দিএয় বোধোদয় এখান থেকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বের হওয়া দরকার। আআমার স্ত্রীর কিছুটা নরমাল ডেলীভারীর ইচ্ছা তাকলেও ওখানে যেযে সেটুকুও দূর হেয় গেল। শ্যামল দাকে বাড়তে এগিয়ে দিয়েই দাদ আবার ফিরে আেস আমার কাছে। সকাল হতে না হতেই ক্লিনিকের সাথে যোগাযোগ করে রওনা দিলাম তার উদ্দেশ্য। সেখানে যেয়ে খুব বেশী দেরী করেত হয়নি। সবাই যেন আমাদের জন্যিই প্রস্তুত ছিল।<br /><br />অবশেষে সকাল ৯:৪৫ মিনিটে সন্তান তার মায়ের শত কষ্টের অবসান ঘটিয়ে আলোর মুখ দেখে এই ধরণীর। ওর উৎসুক, উৎফুল্ল, উদ্ভাসিত চোখগুলো আমি কখনও ভুলব না।Paul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-40677261995016102022011-12-19T18:43:00.003+06:002011-12-19T18:59:40.779+06:00সতেজ সম্পর্ক ও প্রথম সন্তানবেশ কয়েকদিন লেখা হয় না। অনেক কিছু হয়েছে এর মধ্য।<br />গত ৯ই ডিসেম্বর আমি একটু পুরাতন প্রজন্ম হলাম; (অভিজ্ঞ নয়)। আমার স্ত্রীর কোল জুড়ে ( আমার কোলে এখনও সেভাবে রাজত্ত্ব কায়েক করে পারে নি) এসেছে আমাদের প্রথম সন্তান। ওর দৃষ্টি খুব প্রখর ও অনুসন্ধিস্যু। তবে একটু বেশীই কাঁদে; জানি না ভবিষ্যৎ আন্যদের কাঁদানোর কোন পরিকল্পনায় মত্ত কিনা! ওর কান্না শুনে একটি কবিতা আমার মনে পড়ে। কবিতাটির লাইন গুলো হয়ত বা পরিবর্তিত হয়েছে; কিন্তু ভাবটা খুব বেশী পরিবর্তিত হয়নি বলেই আমার ধারণা<br /><blockquote><br />প্রথম যেদিন তুমি এসেছিলে ভবে<br />কেঁদেছিলে তুমি একা, হেসেছিল সবে<br />এমন জীবন তুমি করিবে গঠন<br />মরণে হাসিবে তুমি, কাঁদিবে ভুবন</blockquote><br /><br />আমার সন্তান আর ও মাকে নিয়ে ব্যাস্ত থাকবার কারণে ধারাবাহিক ভাবে পোস্ট গুলো দেয়া হয়নি। আস্তে আস্তে দেবার চেষ্টা করব।Paul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-91847290345822433662011-12-02T23:04:00.005+06:002011-12-02T23:25:48.474+06:00বিনোদিনী'র শত তম প্রদর্শনীতে আমিকখনও নাটক দেখতে গেলে আগে থেকে পরিকল্পনা থাকে। আজ একটু আকস্মিক সিদ্বান্তে গেলাম। যদিও এই উদ্দেশ্যই প্রথম আলোর বিনোদন পৃষ্ঠাটি খুলে ছিলাম। পেয়ও গেলাম; আজ ছিল 'বিনোদিনী' নাটকের শততম প্রদর্শনী। এইজন্য আগ্রহটা একটু বেড়েই গেল। নাটক দেখি আর না দেখি শত তম প্রদর্শনী কিভাবে পালিত হয় সেটা আবশ্অই দেখা দরকার। যার হাত ধরে মঞ্চনাটক দেখার যাত্রা শুরু, মুক্তার ভাইকে সাথে না রাখলে চলবে কি করে। আবশেষে হাজির সবাই।<br /><br /><br />নাটক: বিনোদিনী<br />প্রযোজনা: ঢাকা থিয়েটার<br />নির্দশনা: নাসির উদ্দিন ইউসুফ<br />অভিনয়ে: শিমুল ইউসুফ<br /><br />এটি একটি একক নাটক হলেও, অভিনেত্রীর একের ভিতর বহুর অভিনয় দক্ষতায় পুরোটা সময় মন্ত্রমুগ্ধের মত উপভোগ করতে হয়। শুধু অভিনয় নয়, নাটকের প্রেক্ষাপটটা দর্শকের মন কে আলোড়িত করবে। শিমুল ইউসুফের গায়কী দক্ষতা ও সুর সৃষ্টি করে এক নতুন মাত্রার। নাটকের আবহ সংগীতও পুরোটা নাটকের উপর খুব সুন্দর ভাবে প্রভাব বিস্তার করেছে। এক কথায় সন্ধ্যাটার সৌন্দর্য্যই পাল্টে যাবে যেদিন নাটক টি দেখা হবে।Paul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-26630553068772692292011-11-24T00:07:00.004+06:002011-11-24T00:28:04.465+06:00মীরাক্কেলের এক প্রতিযোগী সুব্রত রায় ও কিছু উপলব্ধিমীরক্কেল আমার জীবনের সাথে ওতপ্রোত ভাবে জড়িয়ে আছে; কোন কিছু রুটিন মেনে না করলেও মীরক্কেলের দর্শন আমি যতাসম্ভব ঠিকঠাক মত করবার চেষ্টা করে থাকি। অনেক কিছু শিখি, মজার মজার জোকস গুলো সেভাবে মনে রাখতে না পরলেও তার ম্ধ্যমে বের হয়ে আসা জীবন নিগড়ানো অভিজ্ঞতাগুলো আমি সহজে ভুলতে পারি না। অনেক কিছু মনে করিয়ে দেয় আমার নিজের জীবনের অনেক গল্পকে। মীরক্কেল একে একে এগিয়ে এখন ৬ এসে চলছে। অনেক প্রতিযোগীই এসেছিল এখন কমতে কমতে এসে অল্পে ঠেকেছে। তার মধ্য একজন সুব্রত রায়। প্রথমদিকে ছেলেটি অনেক অবহেলিত হয়েছে,হয়েছে অনেক ভুল বিচারের শিকার। তারপরেও ছাই এর মধ্যে লুকানো আগুন ঠিকই পিটপিট করতে করতে এখন জ্বলজ্বল করে জ্বলতে শুরু করেছে।<br />দুর্ভাগ্যবশত একবার বাদ পড়েছিল; কেন সেটা হয়ত তারাই জানে। কিন্তু তার যে আসল ক্ষমতা, সরলতা, তার জোরেই সে আবার এসেছে। আজ তাকে নিয়ে ব্লগ লেখার কোন উদ্দেশ্যই আমার ছিল না। আমি লিখছি তার অলৌকিক উৎসর্গ করার ক্ষমতা দেখে, তার প্রতিটি পরিবেশনার মধ্যে দিয়ে আমার বার বার মনে হয় নিজের কাজ টাকে কতটা ভালোবাসতে হয়, ভালোবাসতে হয় পাগলের মত। ষফলতা সেখানে আসবেই। সেই ই সর্বোত্তম, অনুষ্টান থেকে যতই ছিটকে যাক না কেন। সে মানুষ হাসাই বস্তাপচা একঘেয়ে কৌতুকের প্যানপ্যানানী, চেহারার জৌলুস আর সমবেদনা নিয়ে না; সে হাসাই নিজের মন থেকে উঠে আসা শত অবিচার, বেদনা ও সরলতার মধ্য দিয়ে। সবাই কে দেখলে আমার খুব হিংসা হয় তোমাকে দেখলে আমার খুব সাহস লাগে, আমার মন আমাকে বলে "তুমি ভালোবেসে চালিয়ে যাও, মনে কর এখন থেকে তুমি সব পারবে"।Paul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-54190789932753574472011-11-23T21:39:00.003+06:002011-11-23T21:53:29.141+06:00পরিবর্তনের আশায়আগামীকাল বাড়ীতে যাব, বিশাল একটি শুভ পরিবর্তনের আশায়। স্বাভাবিক কার্যক্রম অব্যহত থাকলে ৪ তারিখের দিকে ফিরে আসব। এত দিনের ছুটি পেতাম না এক সাথে। ঈদের সময়ের পাওনা কিছু ছুটি যোগ(বিয়োগ) করে মিলিয়েছি। তারপরেও কষ্ট লাগে, প্রোফেশানালের দোহাই দিয়ে মানুষের মানবিকার ঘটতি যখন চোখে পরে। মানুষ না হলে তো কারোর কোন পেশা থাকত না, কিন্তু মানুষ সেটাকে ভুলে যেয়ে যখন নিজেদেরকে পেশাজীবি মনে করা শুরু করে তখনই পাশবিক পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়। দু:খ লাগে কেন আমি পেশাজীবি (পাশবিক) হতে পারছি না। ফাঁকি দিতে এইসব পোশাজীবিই উদ্ভুগ্ধ করে বাকী সব নিপীড়িত মানুষগুলোকে।<br />কাউকেই কিছু বলিনি বলতে গেলে, সেটা আমার সহজাত প্রবৃত্তি। জানি সবাই ভুল বুঝবে; কোন দু:খ নেই। ওটা আমার সাথে সব সময় থাকে।Paul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-43556956745880662722011-11-21T23:52:00.003+06:002011-11-22T00:04:13.397+06:00নির্মমতা, নির্দয়তা দিন দিন বেড়ে চলেছেনিজেকে নিয়ে আমার নিজের খুব ভয় হয়। আমার নির্মমতা, নির্দয়তা দিন দিন যে হারে বেড়ে চলেছে তাতে আমি বড়ই বিচলিত। কখনও কখনও বুঝতে পারি আমি ভুল করছি, কিন্তু নিজের জেদ বজায় রাখবার জন্য সেটা বন্ধ করতে পারি না। সব কিছুকে আমি নিজের মত দেখতে চাই, ভুলে যায়যে কেন অন্য কেউ আমার ইচ্ছা মত হতে যাবে। বদরাগী, মাথাগরম আর অহেতুক বাঁচাল প্রকৃতির বৈশিষ্ঠ্যর সন্মেলন হচ্ছে আমার চরিত্রে; নিজেকে বশে আনতে পারছি না।<br /><br />আমার সেই দিন গুলোর কথা খুব মনে পড়ে, আমার দাদু যখন মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে তখনও তাকে আমি মুক্তি দিই নি এই রাগ ও জেদের বশবর্তী হয়ে। পাপের শাস্তি পেয়েছি, বিলম্ব হয়নি, সামনে হয়ত আরো পাবো। কিন্তু দাদু, আমি সেই সব দিন গুলোর জন্য সত্যিই অনুতপ্ত। নিজের অজান্তে প্রায়শই কথা গুলো মনে পড়ে আর কষ্ট লাগে তোমাকে মানসিক কষ্ট দেবার জন্য। আমাকে ক্ষমা করে দিও। আর আমার জন্য প্রার্থনা কর, আমি যেন ধীর বুদ্ধিসম্পন্ন ও মার্জিত হতে পারি। নিজের রাগকে বশে আনতে পারি ও সেটাকে ভালো কাজে ব্যায় করতে পারি।Paul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-59043128638623637502011-11-14T23:36:00.004+06:002011-11-14T23:55:12.098+06:00আমার মনকষ্ট ও এপিজে আব্দুল কালামের দেহতল্লাসীটেলিভিষন সংবাদে যখন সংবাদটি দেখলাম, একটু না চমকিয়ে পারলাম না; আপনিও চমকিত হবেন। ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি কে আমেরিকার বিমান বন্দরে প্রথমবার দেহ তল্লাসীর পর, পরবর্তীতে আবারো বিমান থেকে নামিয়ে জুতা ও কোট খুলে দেহ তল্লাসী করা হয়েছে। এর আগেও একবার তার সাথে আমরিকার আর একটি বিমান সংস্থা একই রূপ আচরণ করেছিল। এমনকি পরিচয় দেবার পরও তিনি বিন্দু মাত্র ছাড় পাননি।<br />আমেরিকায় জানে কিছ পাওয়ার আশায় নাকি, ভারতকে মানসিক ভাবে প্রতিহত করবার জন্য তাদের এই শো-ডাউন।<br />আমার ব্যক্তিগত ব্লগে এই সংবাদ টাঐপ করে প্রকাশ করবার মত কোন উদ্দেশ্য আমার ছিল না। কিন্তু নিজের মনের একটা দু:খ যেটা আমি সব সময় বহন করে বেড়িয়েছি সেটা জানানোর জন্যই এই লেখা।<br />বিদেশভ্রমন বলতে আমার একটিই দেশ, ভারত। পড়াশোনার জন্য বেশ কয়েকবার আশা যাওয়া পড়ত। যেহেতু বাড়ী ছেড়ে আমার ভালো লাগতো না আর যেহেতু মাল্টিপল এন্ট্রি স্টুডেন্ট ভিসা পেতাম, সেটার সদ্বব্যবহার আমি করতাম ঘন ঘন বারী আসার মধ্য দিয়ে। আর এজন্যই যত বিপত্তি ছিল আমার। এমিগ্রেশনে আমাকে একটু স্পেশাল পরিচর্চা করা হত। জানি না, আমার রূপ ও লাবন্য কতটা মুগ্ধ ছিল তারা। প্রায়ই আামাকে দীর্ঘ সময় ধরে তল্লাসী করা হত। এমনকি এক শীতের সময় আমার জ্যাকেট খুলা হয়েছিল চেক আপের জন্য। একবার জুতা মোজা খুলে চেক করেছিল। আর এজন্য আমার একটি সুপ্ত মনকষ্টে আমি ভুগতাম। সুযোগ পেলে একে ওকে বলতামও। আজ ভাবলাম কীসের কষ্ট আমার? এপিজে আব্দুল কালাম স্যার হলে, আমিতো কোথাকার কোন ছারপোকা!Paul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-33715828581710766612011-11-13T23:45:00.003+06:002011-11-13T23:55:22.697+06:00মাঝে মধ্যেই এটা হয়হঠাৎ করে করে মন টা খারাপ হয়ে যায়, দু:চিন্তা হয়; কিস্যু ভালো লাগে না। আজকে সন্ধ্যার পর থেকে ঠিক সেরকমটাই হয়েছে। কিছুটা আঁচও করতে পারছি কেন লাগছে এরকম। আসলে, <span style="font-weight:bold;">বোকার সর্দার হওয়ার থেকে, জ্ঞানীর জুতা বহন করা ঢের ভালো</span>। ছোট বেলার শোনা মহৎ বানী গুলো দিন দিন কেমন যেন ব্যবহারিক ক্লাসের মধ্যে দিয়ে আমাকে শিক্ষা দিচ্ছে। শিক্ষাটা ভালো লাগছে, কিন্তু দু:সহ ব্যবহারিক ক্লাসটার সময়টয় কম হলে ভালো লাগতো!!Paul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-66078196953194862652011-11-11T23:41:00.002+06:002011-11-11T23:55:31.834+06:00মঞ্চনাটক: পাখি, শ্রীমতির স্বামীর কাছে শ্রীমানের মিথ্যা ভাষণযাবনা যাবনা করে অবশেষে চলে গেলাম; আজ আমি মামুন ভাইয়ের সাথে। টিকিঠ উনি সংগ্রহ করে রেখেছিলেন, নতুবা পাওয়াটা নিশ্চিত ছিল না। ঈদের ঘোরাঘুরির রেশ এখনও বাংগালীর কমেনি। সেটার প্রভাব এখানেও পরেছিল।<br />আজ দেখলাম ব্যাতিক্রম প্রযোজনার নাটক। এক টিকিঠে দুটি নাটক কিংবা অন্য কিছু দেখবার অভিজ্ঞতা এটাই প্রথম। তো তখনই বুঝতে পারলাম, ২য়টি দেখার কেউ নেই, এজন্য জোর করেই হয়ত ফ্রি দেচ্ছে।তবে অনেকে ফ্রিও গিলতে চায়নি। এজন্য কিছু অংশ হবার পর বের হয়ে গেছে।<br />নাটক দুটি ছিল:<br />পাখি<br />রচনা: মনোজ মিত্র<br />নির্দেশনা: সাইফিল ইসলাম সোহাগ<br /><br />শ্রীমতির স্বামীর কাছে শ্রীমানের মিথ্যা ভাষণ<br />রচনা: বার্ণাড'শ<br />অনুবাদ:কবীর চৌধুরী<br /><br />ভালোই লাগল। কিছু কিছু অংশ জীবনের খুব কাছে থেকে দেখা মনে হল। দ্বিতীয় নাটকটি ছিল অনুবাদের। বিদেশী নাটক গুলো শুধুমাত্র অনুবাদ করেই ক্ষান্ত দেয়া উচিত না, প্রেক্ষাপট টাও বিবেচনা করে সেভাবে উপস্থাপিত হলে দর্শক অনেক আনন্দ পাবে বলেই আমার ধারনা।<br />নাটক দেখার পাশাপাশি বিনামূল্য দেখা পেলাম ফজলুর রহমান বাবুর; উনি আমার একজন খুবই প্রিয় অভিনেতা।Paul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-47416332151409281532011-11-09T23:45:00.003+06:002011-11-09T23:58:05.300+06:00উপলব্ধি: ঈশ্বরই আমার প্রয়োজন জানে, আমি নাউপলব্ধি ও অভিজ্ঞতার মধ্যে একটু পার্থক্য আছে। অভিজ্ঞতার ভিতর থেকে যে নির্যাসটুকু মন গ্রহন করে নেয় সেটাই উপলব্ধি। সব কিছুর মতই উপলব্ধি সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন হতে পারে; কিন্তু সেটার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে। চলমান জীবনে আমার উপলব্ধি খুব বেশী না; সেগুলো আবার প্রায়শই হারিয়ে যায় মনের ভিতরে; কিছু কিছু ঘটনা আবার সেটাকে জাগিয়ে তোলে।<br /><br />আমাকে আমার বাবা মা কিংবা ঈশ্বর একটু বেশীই ভালোবাসে। তারা খুব সহজেই যেকোন দাবী মেনে নেয়। ঈশ্বেরের কাছে, আমি এমন কিছু নেই যা চেয়ে পাইনি। তেমনি বাবা মা'র কাছেও। আর এসব চাওয়া জিনিস পরবর্তীতে আমার জীবন কে যে ভাবে আন্দোলিত করেছে, তাতে একটা উপলব্ধি হয়েছৈ আমার। যারা আমাকে খুব ভালোবাসে, তাদের কাছে কোন নিদিষ্ট আবদার করতে নেই। যেহেতু তারা আমাকে ভালোবাসে ও জানে, তারা এটাও জানে কোন জিনিস টা আমাকে মানায় কিংবা কোন দ্রব্যটি আমার উপকারে আসবে। ঈশ্বেরর কাছেও একটাই কামনা, আমি জানি না কিসে আমার ভালো আর কিসেই বা খারাপ। সর্বজান্তা তুমি, তুমিই জানো আমার জন্য কেনটা ভালো হবে। তোমাদের কাছে আমার আর কিছু চাওয়া নেই।।।।।।Paul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-66812775264956475512011-11-08T21:36:00.001+06:002011-11-08T21:41:45.258+06:00সমীনরণ দা ও জলি দি'র তনয়ার জন্যহঠাৎ করেই মন থেকে বের হল লাইন গুলো। উদ্দেশ্য একজনই- প্রিয় সমীরণ দা ও জলি দি'র নবাগত কন্যাটির উদ্দেশ্য। ও বুঝতে পারবে না এখন হয়ত। কিন্তু আমার বিশ্বাস ওর বাবা মায়ের ভালো লাগলেই ও সেটা অনুভব করতে পারবে।<br /><span style="font-weight:bold;"><span style="font-style:italic;"><br />তোমারি হাসিতে পাবে যে ভয়, সহস্র দু:খ কষ্ট<br />কতযে অসময় হবে দু:খী হইয়া লক্ষ্যভ্রষ্ট-<br />সব আনন্দ হবে যে ব্যাকুল সহচরী হতে তোমার<br />অনন্ত সুখে রাখুক ঈশ্বর, প্রার্থনা আমার</span></span><br /><br />আমার ইচ্ছা ও বুঝতে শুরু করার পর ওকে এই লাইন গুলো শুনাবো। ও নিশ্চয় খুব খুশি হবে; কবিতার জন্য না, জন্মক্ষনের এই জিনিসটিই শুধুমাত্র ও নাগালে পাবে; আর কিছুই না। ধরনীতে আসার পর, ওর উদ্দেশ্য প্রথম কবিতা এটি। আমারও প্রথম, কোন নবাগতার জন্য<br /><br /><br />বি:দ্র: কোন অনুমোদিত নাম না থাকায়, নামটি ব্যবহার করা হল না তোমার-তনয়াPaul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-24054614167122446462011-11-08T20:22:00.001+06:002011-11-08T20:30:41.345+06:00ঈদের দায়িত্ত্বআর এক ঘন্টা পর আমার ঈদের বিশেষ দায়িত্ত্ব শেষ হবে। তিন মেয়াদে মোট ৩২ ঘন্টা বলতে গেলে একাই কাটালাম। এক অপূর্ব আভিজ্ঞতা ও সময় পার করলাম। কিন্তু এত সুন্দর সময়ের মধ্যে সেভাবে আমার প্রিয় কাজ বল্গ লেখা হয়ে ওঠে নি। এজন্য শেষ মূহুর্তে একটু হালাল করছি সময় টাকে। অন্য সব ঈদের দায়িত্ত্বের মত এবারের দায়িত্ত্বটা টিভি দেখে পার করতে পারলাম না। সামান্য টুকুও আফসোশ নেই তার জন্য। শুধু সফট্ওয়ার প্রকৌশলের মধ্যই ছিলাম( আমি প্রোগ্রামিং শব্দ টা খুবই অপছন্দ করি)। কিন্তু তার পরেও জানি তাকে আমি খুশি করতে পারব না আমার অগ্রগতি দিয়ে। আরেক জন কে সাথে রেখেছিলাম; তিনি সোমলতা আচার্য্য। আমি অনেক আগে তার গান শুনেছি তিনি তখন প্রতিষ্ঠিত শিল্পী নয়। সব দিক থেকেই ভালো লাগতো। এখন নিয়মিত গান করে; প্রয়োজন ছিল ইনার মত একজন বহুমুখী শিল্পীর। উনার গান শুনতে শুনতে সব সময়ই এটা মনে হয়েছে।<br />সর্বোপরি ঈদের ছুটিটা খুবই দরকার ছিল। কারণ আমার ছুটির দরকার। ঈদের সময় ছুটিটা না পেয়েই ভালো হয়; নিজেরও কষ্ট আর অন্যদেরকেও যানবাহনে ভিড় বাড়িয়ে কষ্ট দেয়া।<br /><br />ওহ, আরেকটি বিষয় আমাকে মনে রাখতে হবে- আগে ধারণা ছিল ঈদের দায়িত্ত্বে আসলে কোন কাজ নাই। এবার উপলব্ধি হল, দায়িত্ত্ব আসলেই দায়িত্ত্ব; অনেক কিছুই সজাগ ভাবে দেখার প্রয়োজন আছে।<br /><br />যাই হউক; ঈদের দায়িত্ত্ব, তোমাকে ৯টি মাস খুবই মিস্ করব।Paul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-44375158152125499482011-11-08T00:23:00.003+06:002011-11-08T00:33:16.116+06:00স্টীভজবস্ কে নিয়েডিসকভারী চ্যানেলে গতকাল রাতে স্টীভজবস্ কে নিয়ে iGenious নামক একটি অনুষ্ঠান দেখলাম। সব কিছু বুঝতে পারিনি স্যাটেলাইট ও আমার মস্তিস্কের পুরু প্রাচীরের জন্য। তার জানা দুটি কথা নতুন ভাববে শুনতে পেলাম।<br /><br />স্টীভজবস্ বিশ্বাস করতেন,নরম ও সরল কিছু করতে হলে অবশ্যই সৃস্টিকারীকে শক্ত হতে হবে। আর কোন কাজ কে জটিল করার মধ্যে কোন বুদ্ধিমত্তার পরিচয় পাওয়া যায় না। আসল বুদ্ধিমত্তার পরিচয় একটি জটিল কাজকে যতটা সম্ভব সহজ ও সরল ভাবে করার মধ্যে।<br /><br />বস হিসাবে স্টীভজবস্ খুবই কঠিন মনের মানুষ ছিলেন একজন। কখনও কখনও ুনি প্রকৌশলীদের রাগ করে বলতেন- কাজটা শেষ না করে মুখ দেখাবে না আমাকে। তার সাথে থাকতো তার অত্যাধিক কাজের চাপ। মূলত এরকম কিছু কারনের জন্যই তাকে ছেড়ে যেতে হয়েছিল নিজের এ্যাপল কে। যদিও সবই ছিল নিজের স্বপ্নকে পূরন করবার জন্যPaul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-39717609472374548332011-11-01T00:38:00.000+06:002011-11-01T00:38:34.640+06:00সহকর্মী মামুন ভাইয়ের সাথে,মঞ্চনাটক-বারামখানারিপোর্টিং বস্ নাই, অফিস প্রধানও অন্য অফিসে ব্যস্ত থাকায় অনেক দিনের লালায়িত স্বপ্ন টি সত্য করে ফেললাম। অনেক দিন পর আমার ভালো লাগার মত একটি মঞ্চ নাটক দেখে এলাম; যদিও পরিপূর্ন তৃপ্তি বোলতে যেটা বুঝায় সেটা পাইনি। উদ্দেশ্য ছিল অন্য একটি কিন্তু সেটার অনুপস্থিতির জন্য আরেক টি দেখলাম। সাথে সাথে আরেক জনের হাতেখড়িও হল। আমি নিশ্চিত, আমি কখনও নাটক দেখা ছেড়ৈ দিলেও সে ছাড়বে না। পূর্ব ইতিহাস আমার সেটাই বলে। আমি যাকে সিগারেট খাওয়া শিখিয়েছি, সে এখন আমার সামনে বসে একের পর এক সিগারেট ফুঁকে যায় যেখানে আমি মানুষের সামনে সিগারেট টানেত খুবই অপছন্দ করি। আমার প্রিয় মামুন ভাইয়ের ক্ষেত্রে একি রকম কিছু হলে আমার ভালো লাগবে।
আজকের দেখা নাটক টি হল- বারামখানা। নাটকের প্রথমাংশ আমাকে ওভাবে টানতে পারেনি, সম্ভবত প্রধান চরিত্রের দূর্বলতার জন্য। কিন্তু নাটকটিতে বাংলাদেশের একটি নাট্য পরিবার কে এক সাথে পেয়ে ভালো লাগলো নি:সন্দহে। ত্রপা মজুমদারের সাথে তার বাবা ও মা ,রামেন্দ্র মজুমদার ও ফেরদৌসী মজুমদার। নাটকটি পরিবেশনায় ছিল থিয়েটার। জাতীয় নাট্য শালায় এটা আমার প্রথম নাটক দেখা। সব কিছুর মধ্য টকটি বিষয়ে খুনই হতাশ হলাম, প্রথম আলোর মত একটি পত্রিকাতে প্রকাশিত হবার পরও ও কেন একটি নাট্য সম্প্রদায় তাদের পূর্ব নির্ধারিত মঞ্চায়ণ থেকে সরে যায়। এটা শুধু মাত্র দর্শক দের বিরক্তই করবে না, তাদের অনেক কিছুর প্রতি তাদের ঋালো ধারণদা গুলো কেও নষ্ট করবে।Paul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-1904386362155871262011-09-06T00:31:00.003+06:002011-09-06T00:31:48.069+06:00চরম ফালতু দিন পার করলাম, না কী এটা শুরু?দিনটি যে কিভাবে গেল; একটুও ভালো লাগা অনুভূতি নেই। সকালে ঘুম থেকে উঠা দিয়ে শুরু করে। সারাদিন সিকিমুঠো খেয়ে কাটালাম। রৌদ্রজ্জ্বল সুন্দর দিনটাতে ঈশ্বর আমাকে ছাতা মাথায় দেয়া স্বত্ত্বেও কুকুরের থেকে খারাপ ভাবে ভিজালো।অফিসে সকাল থেকে কাজ শুরু করে রাত ১০ টা পর্যন্ত কাজ করা স্বত্ত্বেও কোন কাজে কোন সথলতা পেলাম না। এরকম অনেকদিন হয় না। আজ হল। মাথার মধ্যে ঝিনঝিন করছে, রাগও হচ্ছে সেরকম। পুরো ফালতু দিন। আগামীকালের কথা মাথায় আসলে আরো রাগ হচ্ছে। আমার খুব ভালো করে জানা আছে, আজকের বিথলতার চাপ আগামীকাল আরো বেশী ভোগাবে। একটা কড়া ঘুমের দরকার। রাত ৩ টা পর্যন্ত হোম, ষজ্ঞ, আরোধনা করলেও উনি আমাকে ধরা দিতে চান না। মাথা খুবই খারাপ। চেচাতেইচ্ছা হচ্ছে। এরকম দিনে বল্গ লৈখার মতন অবস্থা না, কিন্তু এরকম একটি দুস্প্রাপ্য দিনকে লিখে না রাখলে কি করে হয়।
কেউ কি আর কী এর পার্থক্য জানলে, মন্তব্য তে লিখে দিয়েন।।।।।।।।।
বি:দ্র: হয়ত বিশ্বাস করবেন না, পোস্টটি দিতে এত বেগ পেতে হল; কোন দিন ব্লগে লেখার পর পোস্ট দিতে যেয়ে এত কষ্ট হয় নি।Paul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7492317705470392721.post-59454199066098448832011-09-03T03:23:00.000+06:002011-09-03T03:24:58.120+06:00Eid Dutyঈদের দিন গুলোতে অফিসে দায়িত্ত্ব থাকে। ভালোই লাগে এ সময় টাতে। এমনিতেই ঈদের ছুটিতে বাড়ীতে যাওয়াটা খুব ই কষ্টের কাজ যাতায়াত সমস্যার কারণে।আর ঈদের সময়টাই তো ঢাকা কে উপভোগ করবার একমাত্র সময়(যদিও আমি কখনও সেভাবে করি না)। অফিসে এসেও খুবই ভালো লাগে। একটি অন্যরকম অফিসের আস্বাদ পাওয়া যায়। সালাম দেবার ঝামেলা থাকে না; ভীত সন্ত্রস্ত হবার ও দরকার হয় না। কাজ বলতে তেমন কিছুই থাকে না। বেশীর ভাগ সময়টা কেটে যায় টেলিভিশনের ঈদের অনুষ্টান দেখে। তবে একটা সমস্যা রয়েছে- বাস পাওয়া নিয়ে। বাস পেয়ে গেলে খুব বেশী সময় লাগে না বাসায় যেতে, কিন্তু সেটাকে পাওয়াটাই সমস্যা। এখন ডিউটিতেই আছি; কি আর করি! সময়টা কাটানোর চেষ্টা করছি। আমার আবার ঘুমের খুব প্রাদুর্ভাব। ভদ্রলোক আমাকে খুবই এড়িয়ে চলে। উনি বিশ্বাস করে না যে উনাকে আমি খুব একটা পছন্দ না করলেও এই সময়টাতে করে থাকি।Paul Pronabanandahttp://www.blogger.com/profile/16484406636564348820noreply@blogger.com0